১ম বিশ্বযুদ্ধের প্রায় দুইদশক পূর্বে অর্থাৎঊনিশ শতাব্দীর প্রায় দশ বছরআগে তৎকালীন বৃটিশ শাসনামলের সময় রাজশাহী সাব ডিভিশনের অমর্ত্মগত নাটোরনামক মহাকুমার বড়াইগ্রাম নামের উপআঞ্চলিক এলাকায় নাটোরে ‘‘দিঘাপতিয়ারাজার’’আপন সহদর রাজা দয়ারাম রায় এবং জয়রাম রায় যথা ক্রমে দয়ারামপুরে দয়রামরায় এবং বড়াইগ্রামের পাশে জোয়াড়ী নামক গ্রামে ‘‘জয়রাম রায়’’ঔপনিবেশিক শাসনএবং সার্ম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। ইতিহাস থেকে জানা যায় যে, ‘‘রাজা জয়রামরায় এর একমাত্র কন্যার নাম শ্রীমতি জয়ারানী রায় ছিলো বলে অত্র এলাকায় নামপরবর্তীতে জোয়াড়ী নামে অবহীত করা হয়।
রাজা জয়ারাম রায় সম্রাজ্যপ্রতিষ্ঠার সুবাদে জোয়াড়ী বাজারের কাছে বসত বাড়ী তৈরী করেন। তার বসত বাড়ীরসীমানা প্রাচীরের ভিতরে তিনি একটি কালী মন্দির, একটি শিব মন্দির এবং একটিদূর্গা মন্দির নির্মান করেন। যাহা বর্তমানে জয়ারামের মন্দির নামে পরিচিত।ধ্বংশ প্রায় মন্দির গুলিতে এখনও স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায় পূজা অর্চনা করেথাকেন। তবে তাদের বসত বাড়ী গুলি প্রায় ধ্বংস হয়ে বসবাসের অযোগ্য হয়েগেছে।তারপরও কিছু গরীব হিন্দু সম্প্রদায় সেখানে বসবাস করে আসছেন।তবে মন্দিরগুলি সংস্কার করলে ঔতিহ্যবাহী এ স্থানটি পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে পারে বলেএলাকাবাসী মত প্রকাশ করেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস